ফখরুলের সঙ্গে রয়েছেন যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাহ উদ্দিন টুকুসহ অন্যান্য নেতারা।
বৃহস্পতিবার সকালে নারায়ণগঞ্জে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ ঘটে। এতে যুবলীগ কর্মী দাবি গুলিবিদ্ধ হয়ে শাওন মারা যান । এছাড়া পুলিশের ১৫ জন এবং বিএনপির প্রায় অর্ধ শতাধিক নেতাকর্মী আহত হন।
এ ঘটনার পর বিএনপি জানায়, নিহত শাওন যুবদলের নেতা।
তবে বৃহস্পতিবার রাতে শাওনকে যুবদল নয় করে তার বাড়ির সামনে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। একই সঙ্গে তারা সেখানে অবস্থান নেন। বিপরীতে বিএনপির নেতাকর্মীরা আসতে চাইলে তাদের বাধা দেওয়া হয়। এ নিয়ে এলাকায় উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
এদিকে নিহত শাওনের মা ফরিদা বেগম বলেন, আমার স্বামী সাহেব আলী মারা যাওয়ার পর বড় ছেলেটাও অসুস্থ হয়ে মারা যায়। এরপর তিন ছেলে কাজ করে সংসার চালায়। শাওন কোনো রাজনীতি করতো না। বাড়ির কাছে শহিদুল্লাহর ওয়ার্কশপে কাজ করতো। সকালে কাজে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বের হয় সে।
Discussion about this post